রাজশাহীর তানোরে পুর্ববিরোধের জের ধরে ধানখেতে ঘাসমারা বিষ প্রয়োগ করে ধানখেত নস্টের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার সরনজাই ইউনিয়নের (ইউপি) মন্ডলপাড়া ফসলি মাঠে এই ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনায় রবিবার (১৯ অক্টোবর) ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক জগিন্দর সরদার বাদি হয়ে দুরুল হুদাসহ ৫ জনকে বিবাদী করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
জানা গেছে,উপজেলার সরনজাই ইউনিয়নের (ইউপি) জেল নম্বর ১১০ সরনজাই মৌজা, আরএস খতিয়ান নম্বর-১,প্রস্তাবিত খতিয়ান নং-১৪১২, সাবেক দাগ নং- ১৮৭৭ হাল দাগ নং-৩৪৯২,শ্রেণী ধানী,পরিমাণ ৪২ শতক। ক্রয় সুত্রে উক্ত সম্পত্তির মালিক তানোর পৌর এলাকার রায়তান বড়শো মহল্লার মৃত হরিপদ এর পুত্র জগিন্দর সরদার। তাদের নামে নামজারি ও চলতি বছরের ভুমিকর পরিশোধ করা রয়েছে।
দীর্ঘদিন যাবত তারা এসব সম্পত্তি শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখল করে আসছেন।কিন্ত্ত গত বছরের ৫ আগষ্টের পর সরনজাই মন্ডলপাড়া গ্রামের মৃত তরিকুল মন্ডলের পুত্র দুরুল হুদা দিগর এসব সম্পত্তি তাদের দাবি করে জবরদখলের চেষ্টা করছে। কিন্ত্ত জবরদখলে ব্যর্থ হয়ে গত ১৮ অক্টোবর শনিবার দিবাগত রাতে দুরুল হুদা তার লোকজন দিয়ে জমির আমণখেতে, ঘাস মারা বিষ দিয়ে ধানখেত পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে তার প্রায় ৪৫ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জগন্দির সরকার দাবি করেছেন।
এছাড়াও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বাসিন্দা অসহায় জগিন্দর সরদারকে এলাকাছাড়া করার হুমকি দিচ্ছেন দুরুল হুদার লোকজন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, প্রায় ৪৫ বছর আগে তিনি বিবাদী দুরুল হুদার পিতা মৃত তরিকুল ইসলামের কাছ থেকে খাস খতিয়ানভুক্ত একটি জমি ক্রয় করে দখল ভোগ করে আসছেন।
এ নিয়ে বিবাদীদের সঙ্গে তার দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বিষয়টি আদালতেও নিষ্পত্তি হয়, এবং আদালত তার পক্ষে রায় দেন।অভিযোগে আরো বলা হয়, গত শনিবার গভীর রাতে জগিন্দর সরদার ও তার ছেলে দূর্জয় মানুষের চলাফেরার শব্দ শুনে জমির দিকে গেলে দেখতে পান, বিবাদীরা তার ধানখেতে ঘাস মারা বিষ দিচ্ছে। তারা চিৎকার দিলে বিবাদীরা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গিয়ে পুড়ে যাওয়া ধানখেত দেখতে পান। সরনজাই গ্রামের বাসিন্দা এনামুল হক (৪৫) ও. রইচ উদ্দিন (৪০) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এটা চরম অমানবিক,ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার।
এবিষয়ে জানতে চাইলে দুরুল হুদা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,তাদের ফাঁসানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় রবিবার (১৯ অক্টোবর) ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক জগিন্দর সরদার বাদি হয়ে দুরুল হুদাসহ ৫ জনকে বিবাদী করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
জানা গেছে,উপজেলার সরনজাই ইউনিয়নের (ইউপি) জেল নম্বর ১১০ সরনজাই মৌজা, আরএস খতিয়ান নম্বর-১,প্রস্তাবিত খতিয়ান নং-১৪১২, সাবেক দাগ নং- ১৮৭৭ হাল দাগ নং-৩৪৯২,শ্রেণী ধানী,পরিমাণ ৪২ শতক। ক্রয় সুত্রে উক্ত সম্পত্তির মালিক তানোর পৌর এলাকার রায়তান বড়শো মহল্লার মৃত হরিপদ এর পুত্র জগিন্দর সরদার। তাদের নামে নামজারি ও চলতি বছরের ভুমিকর পরিশোধ করা রয়েছে।
দীর্ঘদিন যাবত তারা এসব সম্পত্তি শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখল করে আসছেন।কিন্ত্ত গত বছরের ৫ আগষ্টের পর সরনজাই মন্ডলপাড়া গ্রামের মৃত তরিকুল মন্ডলের পুত্র দুরুল হুদা দিগর এসব সম্পত্তি তাদের দাবি করে জবরদখলের চেষ্টা করছে। কিন্ত্ত জবরদখলে ব্যর্থ হয়ে গত ১৮ অক্টোবর শনিবার দিবাগত রাতে দুরুল হুদা তার লোকজন দিয়ে জমির আমণখেতে, ঘাস মারা বিষ দিয়ে ধানখেত পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে তার প্রায় ৪৫ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জগন্দির সরকার দাবি করেছেন।
এছাড়াও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বাসিন্দা অসহায় জগিন্দর সরদারকে এলাকাছাড়া করার হুমকি দিচ্ছেন দুরুল হুদার লোকজন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, প্রায় ৪৫ বছর আগে তিনি বিবাদী দুরুল হুদার পিতা মৃত তরিকুল ইসলামের কাছ থেকে খাস খতিয়ানভুক্ত একটি জমি ক্রয় করে দখল ভোগ করে আসছেন।
এ নিয়ে বিবাদীদের সঙ্গে তার দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বিষয়টি আদালতেও নিষ্পত্তি হয়, এবং আদালত তার পক্ষে রায় দেন।অভিযোগে আরো বলা হয়, গত শনিবার গভীর রাতে জগিন্দর সরদার ও তার ছেলে দূর্জয় মানুষের চলাফেরার শব্দ শুনে জমির দিকে গেলে দেখতে পান, বিবাদীরা তার ধানখেতে ঘাস মারা বিষ দিচ্ছে। তারা চিৎকার দিলে বিবাদীরা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গিয়ে পুড়ে যাওয়া ধানখেত দেখতে পান। সরনজাই গ্রামের বাসিন্দা এনামুল হক (৪৫) ও. রইচ উদ্দিন (৪০) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এটা চরম অমানবিক,ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার।
এবিষয়ে জানতে চাইলে দুরুল হুদা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন,তাদের ফাঁসানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।